আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগর থেকে উঠে আসা দক্ষিণ-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা দেখা দিয়েছে। ফলে দেশের পূর্বাঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের আভাস রয়েছে। পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ হিমালয়ের পাদ-দেশীয় পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
নওগাঁ, দিনাজপুর এবং পঞ্চগড় জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই শৈত্যপ্রবাহ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা
গত চারদিন ধরে দেশের আবহাওয়া কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী অবস্থায়। জানুয়ারির মাঝামাঝি এসে যেখানে শীতের তীব্রতা বাড়ার কথা সেখানে এবার উল্টো গরমের মাত্রা বাড়ছে।তবে এই চারদিনের গরম কাটতে শুরু করতে পারে আবার আজ থেকেই। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে
গত ১৬ দিনের মধ্যে ১১ দিনই দেশের কোথাও না কোথাও শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার মৌসুমের দ্বিতীয় শৈত্যপ্রবাহ শেষ হলো। অবশ্য দ্বিতীয় দফায় উত্তরের দু-একটি জেলা ছাড়া আর কোথাও শৈত্যপ্রবাহ ছিল না। তবুও হিমালয়ের পাদদেশ থেকে
বছরের সবচেয়ে শীতলতম মাস জানুয়ারিতে সর্বোচ্চ তিনটি শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে। এর মধ্যে একটি তীব্র আকার ধারণ করতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সদ্য শেষ হওয়া ডিসেম্বর মাসে স্বাভাবিকের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি বৃষ্টি হলেও চলতি
শ্রীমঙ্গল ছাড়া দেশের কোথাও এখন শৈত্যপ্রবাহ নেই। কিন্তু রাজধানীসহ সারাদেশে বেশ শীত অনুভূত হচ্ছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী দুই দিন এমন আবহাওয়া বিরাজ করবে। এর পর আবার কিছুটা কমবে তাপমাত্রা।তাপমাত্রা সাধারণত ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকলে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা
উত্তুরে হিমবাতাসের সঙ্গে মধ্য রাত থেকে ভোর অবধি ঘন কুয়াশা বিস্তীর্ণ অঞ্চলে; দিন-রাতের তাপমাত্রাও কমছে।পৌষের মাঝামাঝি সময়ে এসে মৌসুমে আরেক দফা শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে উত্তরের বিভাগ রংপুরে।বছরের প্রথম সপ্তাহে রংপুর বিভাগে এই মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত