বাংলাদেশে থাকা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের জন্য জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) মাধ্যমে ৩৪ লাখ মার্কিন ডলার সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাপান। সোমবার ঢাকার জাপান দূতাবাস এবং ডব্লিউএফপির পৃথক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।ডব্লিউএফপি
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমেই এই সংকটের সমাধান হতে পারে। কিন্তু এর জন্য কূটনৈতিক যে চাপ সৃষ্টি প্রয়োজন ছিল, তা ২০১৭-১৮ সালের পর আমরা খুব একটা করি নাই। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এই ইস্যুকে
দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সাবেক ও বর্তমান আইনপ্রণেতাদের প্ল্যাটফর্ম আসিয়ান পার্লামেন্টারিয়ানস ফর হিউম্যান রাইটস (এপিএইচআর) বাংলাদেশ, চীন ও আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোকে সম্পৃক্ত করে রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব করেছে।বুধবার ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায়
কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের নিয়ে শুরু হওয়া তিন দিনের আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডার সংলাপ থেকে প্রাপ্ত সুপারিশসমূহ আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) অধিবেশনের ফাঁকে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চপর্যায়ের রোহিঙ্গা সম্মেলনে ইনপুট হিসেবে উপস্থাপন করা হবে।প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.
রোহিঙ্গা তরুণী উম্মে সলিমার (১৮) তাঁর মা সবুরা খাতুনকে নিয়ে কক্সবাজারে লেদা ক্যাম্পে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে। মাস দুয়েক আগে মিয়ানমারের মংডুর আশিকখ্যাপাড়ার নিজ ভিটেমাটি ছেড়ে তারা এসেছেন বাংলাদেশে। তাঁর খালা রমিজা খাতুন কয়েক বছর
প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা আট বছরেও নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরতে পারেনি। উল্টো তাদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে রাখাইন রাজ্যের নিয়ন্ত্রণ এখন আরাকান আর্মির হাতে, যা প্রত্যাবাসনের পথ আরও কঠিন করে তুলেছে। এমন পরিস্থিতিতে
রাখাইনে রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকটের একটি স্থায়ী সমাধানে সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বাংলাদেশ। রাখাইনে রোহিঙ্গাদের অধিকার ও মর্যাদা সমুন্নত রাখা এবং তাদের প্রত্যাবাসনের জন্য দ্রুত একটি অনুকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করা আন্তর্জাতিক
মিয়ানমারের রাখাইনের বুথিডংয়ের শ্যালাপ্রাং গ্রামের বাসিন্দা আম্বিয়া খাতুন (৫৫)। প্রাণভয়ে গত মঙ্গলবার নৌকায় নাফ নদ পেরিয়ে নাইট্যংপাড়া সীমান্ত দিয়ে টেকনাফে আসেন তিনি। পরে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বজনের কাছে পরিবারের চার সদস্যসহ আশ্রয় নেন।আম্বিয়া যে নৌকায়