মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাতের মধ্যে মংডু ছেড়ে পালানোর সময় সেখানকার একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপে এসে ভিড়েছে। নৌকাটিতে ৩৩ জন লোক ছিল। তাদের ৩১ জন মংডু এলাকার রোহিঙ্গা, একজন মিয়ানমারের সেনা সদস্য
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ক্রমবর্ধমান লড়াইয়ে হত্যা এবং বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের কারণে প্রায় ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে আশ্রয় নিয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের মুখপাত্র এলিজাবেথ থ্রোসেল জেনেভায়
বিচ্ছিন্নতাবাদী ও গণতন্ত্রপন্থীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করার জন্য গৃহহীন রোহিঙ্গা পুরুষদের গ্রাম ও ক্যাম্প (আইডিপি) থেকে তুলে নিয়ে জোর করে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতি এ
মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের প্রভাব বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় পড়ছে। এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজারের ক্যাম্পগুলো থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে যাচ্ছেন আরও দেড় হাজার রোহিঙ্গা। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক মিয়ানমারের এই নাগরিকদের ক্যাম্প থেকে বাসে
মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে সেখানে বসবাসকারী রোহিঙ্গারাও আতঙ্কে রয়েছেন। এতে কক্সবাজার ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা রাখাইনে অবস্থানরত স্বজনের জন্য উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। তবে নতুনভাবে যাতে একজন রোহিঙ্গাও আর এ দেশে অনুপ্রবেশ করতে
ক্রমে জটিল হচ্ছে মিয়ানমার পরিস্থিতি। এটি সরাসরি প্রভাব ফেলছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে। ২০২১ সালে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখলের আগের সরকারকে প্রত্যাবাসনে রাজি করিয়েছিল বাংলাদেশ। পরে জান্তা ক্ষমতা দখলের পর দীর্ঘদিন যোগাযোগই বন্ধ ছিল। তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে কিছু
দিন দিন অনিরাপদ হয়ে উঠছে কক্সবাজার। প্রতিদিন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ঘটছে হত্যা, অপরহণ, ধর্ষণ, চুরি, ডাকাতি, হামলা ও মারামারির মতো ঘটনা। নিয়মিত অপরাধ সংগঠিত হলেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে অপরাধীরা। এরই মধ্যে ক্যাম্পের বিভিন্ন পয়েন্ট
কক্সবাজার জেলার উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। গতকাল বুধবার রাত ১২টার দিকে উখিয়ার ৫ নম্বর ক্যাম্পে এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের ৪টি ইউনিট রাত ২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।এর আগে ৬ জানুয়ারি দিনগত রাত