আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সর্বশেষ বক্তব্য ঘিরে রাজনীতিতে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো মনে করছে, নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়ের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা এত দিন যে অবস্থান প্রকাশ করেছিলেন,
নির্বাচন কমিশনে চলছে মহাকর্মযজ্ঞ। আগামী ডিসেম্বরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের টার্গেট নিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অক্টোবরে হতে পারে তফসিল ঘোষণা। জুলাইয়ে প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করে আগস্ট-সেপ্টেম্বরে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নির্বাচনি সংলাপে বসার
ভোট এলে শুরু হয় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে জোটের খেলা। আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে কে কার সঙ্গে জোট বাঁধতে পারে এ নিয়ে এরই মধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে শুরু হয়েছে নানারকম আলোচনা, যোগ-বিয়োগের গুঞ্জন।দেশের রাজনীতিতে অনেক বছর
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে প্রশাসন সাজাতে সতর্কে পা ফেলছে সরকার। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত, পারিবারিকসহ বিভিন্ন তথ্য নিবিড়ভাবে যাচাই-বাছাই চলছে। বিশেষ করে সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা জেলা প্রশাসকের (ডিসি) পদায়নের চূড়ান্ত তালিকা (ফিটলিস্ট)
সংস্কারের বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি করতে সংস্কার কমিশনগুলোর গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ ৫৪টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন । আজ-কালের মধ্যে সুপারিশগুলো পাঠানো হবে দলগুলোর কাছে। সুপারিশগুলোর প্রেক্ষিতে রাজনৈতিক দলগুলোকে মতামত দেওয়ার জন্য এক সপ্তাহ সময়
সারা দেশে আগামীকাল রবিবার জাতীয় ভোটার দিবস উদযাপন করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে জেলা, উপজেলা ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে শোভাযাত্রা, আলোচনাসভা করা হবে।নির্বাচন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামানের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো
এখন কোনো কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়, সংস্কার চায় না। তাদের মনে রাখা উচিত, জুলাই গণঅভ্যুত্থান কেবল ক্ষমতার পালাবদলের জন্য হয়নি। এই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা হলো সংস্কার এবং নির্বাচন দুটিই হতে হবে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে রাজনৈতিক
আগামী জুনের মধ্যে স্থানীয় সরকারের সব স্তরে নির্বাচন করা যেতে পারে বলে সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে ইউনিয়ন, উপজেলা এবং জেলা পরিষদের জন্য একটি এবং পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের জন্য আরেকটি অধ্যাদেশ জারি করা