দেশের পরিস্থিতি অনুকূলে থাকতে থাকতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি। এ জন্য গণ-অভ্যুত্থানে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে ভূমিকা রাখা রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য সমতল মাঠ তৈরি করতে নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারও চায় দলটি। এক্ষেত্রে বেশি সময় দিতে চায় না বিএনপি। ডিসেম্বরে সংস্কার
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার কমিশনার শপথ নেবেন আজ। বেলা দেড়টায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ তাদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন বলে জানিয়েছেন আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলাম। নতুন কমিশনে
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকার এবং ২০১৩ সালে বাতিল করা হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা। এরপর থেকে ক্ষমতাসীনদের করা নীলনকশায় এবং প্রয়োজনীয় সব রাষ্ট্রযন্ত্রের পৃষ্ঠপোষকতায় তাদেরই অধীনে অনুষ্ঠিত
নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে না পারলে নতুন নির্বাচন কমিশনকে দেশের জনগণ কখনোই ক্ষমা করবে না বলে হুঁশিয়ার করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির ও শায়েখে চরমোনাই মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম।শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে
সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দীনের নেতৃত্বে গঠিত নতুন নির্বাচন কমিশ আগামী রোববার শপথ গ্রহণ করবে। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নতুন নির্বাচন কমিশন বেছে নেয়ার কয়েক ঘণ্টা পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ
অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার কার্যক্রম যখন চলছে, অন্যদিকে তখন যাত্রা শুরু করেছে নির্বাচনী ট্রেনও। নির্বাচন অনুষ্ঠানে ইতোমধ্যেই নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে উচ্চ আদালতে ত্রয়োদশ ও পঞ্চদশ সংশোধনী
ভোটার তালিকা হালনাগাদের আগাম প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের পরপরই হালনাগাদের তারিখ নির্ধারণ করা হবে।এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। ভোটার নিবন্ধন
আওয়ামী লীগ আমলের বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম ও ব্যত্যয় চিহ্নিত করবে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। সে অনুযায়ী নির্বাচনি অনিয়ম ঠেকানোর বিষয়ে সুপারিশ করবে এ কমিশন। এজন্য কমিশনের সদস্যরা বর্তমান নির্বাচনি আইন-বিধি পর্যালোচনা করছে।