দেশ ও অর্থনীতির অর্ধশতবর্ষ পূর্তির এই প্রান্তিক পর্যায়ে এসেও রাজস্ব আয় অর্জনে আমরা যে এখনো একটা পুশ ফ্যাক্টরের ভেতরে আছি তা বুঝতে কষ্ট হয় না। অর্থাৎ রাজস্ব আহরণকে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে উন্নীত করার জোর চেষ্টা চলছে
করোনায় দেশের অর্থনীতির গতি শ্লথ হলেও সরকার ঘোষিত প্রণোদনায় তা কিছুটা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতেও যে মানুষ কতটা অসহায় হতে পারে তা বুঝিয়ে দিয়েছে এই মহামারী। এ সময়ে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অর্থনৈতিক কার্যক্রমে স্থবিরতা নেমে
সপ্তাহের ব্যবধানে ভোজ্য তেলের বাজার আরো চড়েছে। আগের বাড়তি দামের সঙ্গে চলতি সপ্তাহে যোগ হয়েছে প্রতি কেজিতে তিন থেকে ছয় টাকা পর্যন্ত। এ নিয়ে চলতি মাসে দ্বিতীয় দফা এবং গত তিন মাসে ষষ্ঠবারের মতো দাম
ব্যাংকের টাকা লোপাটে জালিয়াত চক্র অভিনব কৌশল অবলম্বন করছে। এর মধ্যে রয়েছে কোনো আদেশ ছাড়াই ব্যাংকের হিসাব থেকে অন্য গ্রাহকের হিসাবে টাকা স্থানান্তর, চেক ছাড়াই গ্রাহকের হিসাব থেকে টাকা উত্তোলন এবং ব্যাংক টাকা না পেয়েই
করের স্বর্গ বলে পরিচিত দেশে মুনাফা এবং সম্পদ স্থানান্তর করে বাংলাদেশ থেকে বছরে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার কর ফাঁকি দিচ্ছে বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানি ও ব্যক্তি পর্যায়ের করদাতারা। কর ফাঁকির এ পরিমাণ মোট কর রাজস্বের
করোনাকালে বৈদেশিক মুদ্রার সরবরাহ বেড়েছে ব্যাপক। আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ব্যাংকগুলো উদ্বৃত্ত ডলার বিক্রি করছে প্রচুর। এতে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেড়ে গেছে। এ কারণে টাকার দরপতন ঠেকাতে বাজার থেকে প্রচুর ডলার কিনছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। শুধু জুলাই থেকে
ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের পর সরকার দেশের সমুদ্রবন্দর দিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটি আমদানির যে উদ্যোগ নেয়, তার এক-চতুর্থাংশ ইতোমধ্যে দেশে এসে পৌঁছেছে। তবে এর অধিকাংশই নিম্নমানের ও পচা। ফলে খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে যেখানে পেঁয়াজের কেজি
দেশের ব্যাংকবহির্ভূত ৩৩টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১টির অবস্থান রেড জোনে (সবচেয়ে খারাপ)। এ ছাড়া ইয়েলো জোনে বা ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় ১৮টি ও গ্রিন বা ভালো অবস্থায় রয়েছে মাত্র ৪টি প্রতিষ্ঠান।বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে পাওয়া গেছে