বেড়েছে AI কম্পিউটারের বাজারশিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধালেবাননে ইসরায়েলের ৮ শতাধিক সেনা নিহতদেশে গ্যাস উৎপাদন কমছেচালানোর সক্ষমতা নেই এমন কারখানা বন্ধ করা হবে
No icon

বিশ্বজুড়ে কমেছে করোনায় মৃত্যু ও শনাক্ত

বিশ্বজুড়ে করোনায় দৈনিক মৃত্যু ও নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা আরও কমেছে। গেল ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন চার শতাধিক মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমেছে সোয়া ২ লাখে।সোমবার (১০ অক্টোবর) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৪২০ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে আড়াই শতাধিক। এতে বিশ্বজুড়ে মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ৯০৮ জনে।একই সময়ের মধ্যে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ২৭ হাজার ৫৯ জন। অর্থাৎ আগের দিনের তুলনায় নতুন শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমেছে ৬০ হাজার। এতে মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত ভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬২ কোটি ৬৬ লাখ ২৫ হাজার ১৪৪ জনে।এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে তাইওয়ানে। এই সময়ের মধ্যে দেশটিতে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৪ হাজার ৫৬৫ জন এবং মারা গেছেন ৬২ জন।

অন্যদিকে দৈনিক প্রাণহানির তালিকায় শীর্ষে রয়েছে রাশিয়া। গত ২৪ ঘণ্টায় এই দেশটিতে নতুন করে ভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন ১৮ হাজার ৮১৯ জন এবং মারা গেছেন ১০২ জন।ফ্রান্সে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৪২ হাজার ৬২৬ জন। চিলিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৪২৮ জন এবং মারা গেছেন ১৯ জন।যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৮২৬ জন এবং মারা গেছেন ৭ জন।জাপানে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৭৯৬ জন এবং মারা গেছেন ৫৭ জন। দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ১৭ হাজার ৬৫৪ জন এবং মারা গেছেন ২৯ জন।ব্রাজিলে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৫ জন এবং নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ১ হাজার ৮০১ জন। ইতালিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৪ হাজার ৪৪৩ জন এবং মারা গেছেন ৪১ জন। ফিলিপাইনে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩৪ জন, সংক্রমিত হয়েছেন ২ হাজার ৯৭ জন।২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। এরপর ২০২০ সালের ১১ মার্চ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) করোনাকে বৈশ্বিক মহামারি হিসেবে ঘোষণা করে। এর আগে একই বছরের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে সংস্থাটি।