দুর্নীতির দায়ে ডুবতে বসেছে ৭টি নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে বিতরণ করা ঋণের সর্বনিু ৪২ থেকে সর্বোচ্চ ৯৬ শতাংশই খেলাপি হয়ে গেছে। এছাড়া আরও ৯টি প্রতিষ্ঠানের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে
বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ২৫ কোটি ডলার ঋণ দেবে। বর্তমান বাজারদরে দেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় সোয়া ২ হাজার কোটি টাকা।বিশ্বব্যাংকের এ ঋণ করোনা থেকে উত্তরণের জন্য নেয়া যেকোনো খাতে ব্যয় করতে পারবে বাংলাদেশ।সোমবার এ বিষয়ে সংস্থাটির
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবহারে আরও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রিজার্ভ থেকে আপাতত নতুন করে সরাসরি কোনো ঋণ দেওয়া হবে না। কারেন্সি সোয়াপের (সাময়িক ঋণ) আওতায় শ্রীলংকাকে দেওয়া হবে না কোনো নতুন ঋণও। তবে
রপ্তানির চেয়ে এমনিতেই দেশে আমদানি বেশি। আমদানি যে হারে বাড়ছে, রপ্তানি বাড়ছে সে তুলনায় কম। এর মধ্যে আবার রেমিট্যান্সে ধারাবাহিকভাবে পতন হচ্ছে। যে কারণে চাপে পড়েছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। আট মাসের ব্যবধানে ৪৮ বিলিয়ন থেকে
২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য ছয় লাখ ৭৯ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার বিশাল বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে সরকার। এতে বাজেট ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৯৪১ কোটি টাকা, যা জিডিপির ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। চলতি
রাজধানীর অভিজাত বিপণিবিতানে ঈদের কেনাবেচা জমে উঠেছে। অভিজাত মানুষদের জন্য এসব বিপণিবিতানগুলোতে চোখে পড়ছে পর্যাপ্ত নতুন সাজ-পোশাকের পসরা। ক্রেতারাও ভিড় জমিয়ে কিনছেন সেসব।রমজানের দ্বিতীয় শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) সরেজমিনে ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।গুলশানের পুলিশ প্লাজা,
কিছু গণমাধ্যমের ভূমিকায় অসন্তোষ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কিছু কিছু গণমাধ্যমে এমনভাবে প্রচারণা চালানো হচ্ছে যেন দেশে দুর্ভিক্ষাবস্থা বিরাজ করছে। আমি দৃঢ়ভাবে আপনাদের জানাতে চাই, দেশে চালসহ কোনো পণ্যের ঘাটতি নেই। সাশ্রয়ী দামে পণ্য
নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি কম আয়ের মানুষসহ মধ্যবিত্তদেরও চরম কষ্টকর অবস্থায় ফেলেছে। এ অবস্থায় নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য নিয়ন্ত্রণ এখন অন্যতম প্রধান চ্যালেঞ্জ। তাৎক্ষণিকভাবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আগামী অর্থবছরের বাজেটে বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি