দেশের বিভিন্ন এলাকায় গত দুই দিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। কোরবানির ঈদের দিনও ভারী বর্ষণ হয়েছে, ফলে ঈদের নামাজ পড়তে গিয়ে সবাইকে পড়তে হয় বিড়ম্বনায়, অনেক ঈদগাহে নামাজ হয়নি। মসজিদে নামাজ পড়তে হয়েছে। এছাড়াও পশু
আগামীকাল বৃহস্পতিবার দেশে উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা। এদিন সারাদেশেই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দেশের দক্ষিণাঞ্চল ও উপকূলীয় বিভাগগুলোতে বৃষ্টিপাত কিছুটা কম থাকতে পারে।আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ঈদের এই সময় তাপমাত্রা থাকবে স্বস্তিদায়ক ও সহনীয় পর্যায়ে।আবহাওয়া অধিদফতরের
দেশের অন্য অঞ্চলের তুলনায় কয়েকদিন ধরে দক্ষিণাঞ্চলে বেশি বৃষ্টি হচ্ছে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, মৌসুমি বায়ু তুলনামূলকভাবে দক্ষিণাঞ্চলে বেশি সক্রিয়। এজন্য এসব অঞ্চলে বৃষ্টি বেশি হচ্ছে। এই প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে আরও কিছুদিন। তবে ২৯ জুন থেকে
দেশের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আজ রোববার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রামের অধিকাংশ জায়গা, রংপুর ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গা এবং রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ
সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ের শঙ্কায় বন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২৪ জুন) বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক সমুদ্রবন্দরগুলোর সতর্ক বার্তায় এ তথ্য জানান।সতর্ক বার্তায় জানানো হয়, সক্রিয় মৌসুমি
শুক্রবার দুপুর ১ টার মধ্যে দেশের ১০ জেলার ওপর দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে হতে পারে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি।আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলামের স্বাক্ষর করা এক আবহাওয়া বার্তায়
দেশের ৭ জেলার ওপর দিয়ে ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানা গেছে।এতে বলা হয়,
দেশের ১৭ জেলার ওপর দিয়ে ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এ অবস্থায় দেশের বিভিন্ন নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।আজ শনিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য