প্রবাদ আছে মাঘের শীতে বাঘ পালায় । কয়েক বছর ধরেই এমন শীতের আশায় ছিল মানুষ; কিন্তু দেখা মিলছিল না। শীত কেন নেই- এই প্রশ্নই কেবল ঘুরপাক খেয়েছে মনে। তবে এবার তাঁরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন
দেশের পাঁচ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুএক
তাপমাত্রা কমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আরও তীব্র হয়েছে শীত। বিস্তৃত হয়েছে শৈত্যপ্রবাহের আওতা। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) দেশের ২৬ জেলায় বইছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ, যা একদিন আগে ছিল ১৮ জেলায়।বৃহস্পতিবার
হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা জনপদের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বিশেষ করে ছিন্নমূল ও অসহায় মানুষের দুর্ভোগ চরমে। তীব্র শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বের হওয়া খেটে খাওয়া মানুষ পড়েছেন বিপাকে। খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা
রাজশাহীতে চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ বুধবার ৭.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশে হালকা মেঘ ও কুয়াশা রয়েছে। মেঘ ও কুয়াশা কেটে গেলে শীত আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।বয়ে যাচ্ছে উত্তরের হিমেল হাওয়া। তবে সকাল
মাঝারি শৈত্যপ্রবাহের দাপটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। শীতল বাতাসের সঙ্গে গুঁড়ি গুঁড়ি কুয়াশা বৃষ্টি ঝরছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন জেলার নিম্ন ও খেটে খাওয়া মানুষজন।মঙ্গলবার সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ কিছু এলাকায় কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।আবহাওয়ার এক পূর্বাভাসে অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সোমবার আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।শৈত্যপ্রবাহ সম্পর্কে পূর্বাভাসে
সারাদেশে এখন একটাই আলোচনা- শীত। হাড়কাঁপানো শীতে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে ব্যস্ত সবাই। অন্যান্য বছরে রাজধানীর নাগরিক জীবনে খুব একটা শীতের প্রভাব না পড়লেও এবার পড়েছে। ফলে গ্রামীণ জীবনের কষ্ট কিছুটা হলেও টের পাচ্ছেন শহুরে মানুষ।