রাজধানীসহ দেশজুড়ে এপ্রিলের শুরু থেকেই চলছে দাবদাহ। একের পর এক রেকর্ড গড়ছে তাপমাত্রা। অন্যান্য বছরের এপ্রিলের তুলনায় চলতি বছরের এপ্রিলে গড়ে ৮১ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে। গত এপ্রিলে দেশে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল মাত্র এক
প্রায় এক মাস ধরে চলা তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে মুক্তি পেতে চলেছে দেশবাসী। রাতেই রাজধানী ঢাকাসহ চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ময়মনসিংহ ও বরিশাল বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ
তীব্র হতে অতিতীব্র তাপদাহে জনজীবন কাহিল। পুড়ছে পুরো দেশ, বিপর্যস্ত জনজীবন। চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকায় পঞ্চম দফায় হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। যা আজ রবিবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে।আবহাওয়া ও ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্রের প্রধান ড.
প্রবল তাপদাহে জনজীবন হয়ে পড়েছে বিপর্যস্ত। তাপপ্রবাহকে সঙ্গী করে গতকাল বৃহস্পতিবার চলতি মৌসুমের আরও একটি উষ্ণ দিন পার করল ৪৫ জেলার মানুষ। এ অবস্থায় গতকাল থেকে সারাদেশে চলছে আবহাওয়া অধিদপ্তরের তিন দিনের হিট অ্যালার্ট ।
বুধবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল মোংলায়। এদিন ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।এ অবস্থায় তাপপ্রবাহের সতর্কতার (হিট অ্যালার্ট) মেয়াদ আরও তিনদিন বাড়তে পারে।আজ বৃহস্পতিবার থেকে পরবর্তী ৭২
তীব্র গরমের মধ্যেই দেশের কয়েকটি স্থানে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে এসব অঞ্চলে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।রোববার (২১ এপ্রিল) রাত ৯টা থেকে সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আগামী তিন দিন অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল
কাঠফাটা রোদে তপ্ত চারপাশ। তাপমাত্রার এ পারদ প্রতিদিনই চড়ছে। তাতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। অস্বস্তিকর গরমে ঘর ছেড়ে বেরোনোই দায়! শনিবার (২০ এপ্রিল) দেশের ১২টি জেলায় তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির বেশি ছিল। এর মধ্যে যশোর, চুয়াডাঙ্গাসহ