পাকিস্তানে বায়ুদূষণে হাসপাতালে ভর্তি ৯০০কোনো ব্যাংক বন্ধ হবে না: গভর্নরঢাকার বাতাসে উন্নতি, লাহোরে মারাত্মক দূষণবাংলাদেশকে হারিয়ে সিরিজ জয় আফগানিস্তানেরনারায়ণগঞ্জে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, ৭ শ্রমিক দগ্ধ
No icon

নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে শেখ হাসিনা : সৈয়দ এমরান সলেহ প্রিন্স

শেখ হাসিনা গণহত্যা করে গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে, যে কারণে নিজের ছবি দিয়ে মিছিল করাতে ভয় পাচ্ছেন। নিজের অসৎ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য নিজের ছবির পরিবর্তে আমেরিকার নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টের ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি দিয়ে মিছিল করে, নিজেদের কর্মী দিয়ে সেই মিছিলে হামলা চালিয়ে, নিজেদের লোক দিয়ে হামলার ছবি তুলে তা ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে পাঠানোর কথা বলে শেখ হাসিনা নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছেন। 

তিনি বলেন, জনগণ বিপ্লবের মধ্যদিয়ে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে।  এখন সব কুল হারিয়ে হাসিনা নতুন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আবার বাংলাদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হতে চাচ্ছেন, যেটা কখনোই সম্ভব নয়।

শনিবার দুপুরে ময়মনসিংহ নগরীর কৃষ্ণচূড়া চত্বরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ময়মনসিংহ উত্তর ও দক্ষিণ জেলা এবং মহানগর বিএনপির উদ্যোগে বর্ণাঢ্য মিছিল পূর্ব গণজমায়েতে এসব কথা বলেন প্রিন্স।

ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রোকনুজ্জামান সরকার রোকনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত গণজমায়েতে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. মাহবুবুর রহমান লিটন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকির হোসেন বাবলু এবং ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোতাহার হোসেন তালুকদার, দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর মাহমুদ আলম বক্তব্য রাখেন।

ময়মনসিংহ উত্তর, দক্ষিণ জেলা ও মহানগর বিএনপির এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন, ঢাক-ঢোল নিয়ে গণমিছিলে যোগ বৃহৎ গণ মিছিলের পরিণত করেন।কৃষ্ণচূড়া চত্বর থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে টাউন হল মাঠে গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রিন্স আরও বলেন, ৭ নভেম্বরে সিপাহী জনতার বিপ্লব সাধিত হয়েছিল স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও তাঁবেদার মুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য। এই দিনে আমরা শপথ নিচ্ছি আর কোনো তাঁবেদারের স্থান বাংলাদেশে হবে না। বাংলাদেশের ইতিহাস থেকে ৭ নভেম্বরকে কেউ মুছে দিতে পারবে না।