করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে অটোপাস পাওয়া এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীরা গভীর উদ্বেগ নিয়ে ফলের জন্য অপেক্ষা করছে। জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত গ্রেডের ভিত্তিতে এই স্তরের ফল তৈরির ঘোষণা দিয়েছে সরকার। কিন্তু ঠিক কোন প্রক্রিয়ায় এই
করোনাভাইরাস সংক্রমণ বন্ধ না হওয়ায় সহসাই খুলছে না দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের সব শ্রেণিতে পরীক্ষা ছাড়াই মূল্যায়ন করে অথবা অটো প্রমোশনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপরের ক্লাসে তুলে দেওয়া হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়,
জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের এইচএসসি পরীক্ষায়ও জিপিএ-৫ দেয়া হবে। তবে এ দুটির একটিতে খারাপ হলেও তা যোগ করে তার অর্ধেক দেয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে। ডিসেম্বরে ফলাফল প্রকাশ করা হবে বলে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড
করোনাভাইরাস মহামারির কারণে এবার উচ্চ মাধ্যমিক তথা এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করেই এইচএসসির ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল হলেও শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। জেএসসি-জেডিসি এবং এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার গড় নম্বর মূল্যায়ন করে প্রকাশিত এইচএসসির ফলাফলের ভিত্তিতে নির্ধারিত
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে এবার উচ্চমাধ্যমিক তথা এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষার ফল মূল্যায়ন করেই এইচএসসির ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। ডিসেম্বরের মধ্যে ফলাফল প্রকাশ করা হবে। বুধবার (৭
চলতি বছরের ১২ লাখ এইচএসসি পরীক্ষার্থী আজ বুধবার তাদের বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত জানতে পারবেন। করোনাভাইরাসের কারণে এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা গত ১ এপ্রিল শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তা পিছিয়ে গেছে। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয়
নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু করার ব্যাপারে প্রস্তুতি গ্রহণ করছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা বোর্ডগুলো। সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটি বাদে পরীক্ষা শুরুর পর থেকে প্রতিদিন পরীক্ষা চলবে। যত দ্রুত সম্ভব পরীক্ষা শেষ