গাজার উত্তরাঞ্চলে জাতিসংঘের ত্রাণ নিতে আসা কমপক্ষে ৬৭ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তবে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বলছে, তাৎক্ষণিকভাবে সতর্কতামূলক গুলি চালিয়েছিল তারা। রোববার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজার অন্যান্য জায়গায় ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা অবস্থায় আরও
গাজায় প্রতিদিন মৃতের সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে ফিলিস্তিনি ছিটমহলে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৫৬ জন নিহত হয়েছেন।এদিকে গাজার একমাত্র ক্যাথলিক গির্জার উপর ইসরায়েলের ট্যাঙ্ক হামলায় তিনজন নিহত এবং কমপক্ষে ১০ জন আহত হওয়ার
ইরাকের কুত শহরের একটি শপিংমলে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা ৬৯ জনে দাঁড়িয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত ভবন থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৪৫ জনকে।আগুনের সূত্রপাত স্থানীয় সময় বুধবার রাতের দিকে, প্রথম তলায় একটি এসি বিস্ফোরণের মাধ্যমে বলে
যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা অঙ্গরাজ্যের উপকূলে শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৩। ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার দুপুর ১২টা ৩৭ মিনিটে এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। যুক্তরাষ্ট্রের
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় সর্বশেষ ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে আরও ৭৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ হত্যাযজ্ঞে গাজায় নিহতের মোট সংখ্যা ৫৮ হাজার ছাড়াল।আজ মঙ্গলবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ।ফিলিস্তিনের সরকারি সংবাদ সংস্থা
গাজায় চরম খাদ্যাভাব আর ইসরায়েলের ব্যাপক হামলার মুখে প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে লাশের সারি। ত্রাণ দেওয়ার কথা বলে ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। শিশুরা মারা যাচ্ছে অভুক্ত থেকে; রোগে ও বিমান হামলায়। হাসপাতালে চিকিৎসক
সম্প্রতি দখলদার ও যুদ্ধবাজ ইসরায়েলি বাহিনীর বড় ধরনের বিমান হামলার সময় হুথি আনসারুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী তাদের নিজেদের তৈরি শক্তিশালী বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রকাশ করে। যা ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানকে সম্পূর্ণভাবে হতবাক করে দেয়।
গাজায় সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ২৪ ঘন্টার মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো হোয়াইট হাউসে বৈঠক করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনির্ধারিত আলোচনাটি এক ঘন্টারও বেশি সময় ধরে চলে।