ঘূর্ণিঝড় 'দানা'র প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় ১৪টি জেলা প্লাবিত হতে পারে। এটি বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে পুরী ও সাগর দ্বীপের মধ্য দিয়ে ভারতের উত্তর ওড়িশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ‘অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় এবং অতি
পূর্বমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরে অবস্থানরত লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরো পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আগামী বুধবার (২৩ অক্টোবর) ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এর নাম হবে ‘ডানা’। আবহাওয়াবিদরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, বেশ জোরালো ভাবেই স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে। আঘাত হানতে পারে ২৪ থেকে ২৫ তারিখের
পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক গণমাধ্যমকে বলেছেন, একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। আপাতত দেশের সমুদ্রবন্দরের জন্য
দেশের ছয় অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ শুক্রবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরের জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আবহাওয়াবিদ
দেশের ৬ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৭টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেয়া
দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বিদায় নিলেও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।সোমবার (১৪ই অক্টোবর) আবহাওয়াবিদ শাহানাজ সুলতানা স্বাক্ষরিত সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। যা পরবর্তীতে উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে এবং শক্তি বাড়িয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হতে পারে। পরে এটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়ে উপকূলে উঠে আসতে পারে বলে জানিয়েছে ভারতের আবহাওয়া অফিস।এদিকে