দেশে গত এক সপ্তাহ ধরে কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া কাটিয়ে অবশেষে বিভিন্ন জায়গায় দেখা মিলেছে সূর্যের। মাঘের পঞ্চম দিনে গতকাল শুক্রবার ঘন কুয়াশা সরিয়ে টানা রৌদ্রোজ্জ্বল দিনের দেখা মেলায় শীতের তীব্রতা কমে যাবে বলে আশা আবহাওয়াবিদদের। গতকাল
তীব্র ঠাণ্ডা আর ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত পুরো দেশ। জনজীবনে দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে মাঘের হাড়কাঁপানো শীতের ভেতর বৃষ্টি। শীতের মধ্যে দেশের কিছু এলাকায় বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে। যা জনজীবন আরও বিপর্যস্ত করে তুলেছে।বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ছয়টা
হিমালয় থেকে আসা বাতাসের কারণে দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী, রংপুর ও সিলেটে তাপমাত্রা আরেকটু কমতে পারে। এতে আরেকটু বাড়তে পারে শীত। খুলনাসহ এসব জায়গায় জানুয়ারি মাসজুড়ে এমন অবস্থা থাকতে পারে। সারাদেশে কোথাও কোথাও মাঝারি
দেশের চার বিভাগের কয়েকটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বইছে। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায়, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের কয়েকটি জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের দুয়েক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ঘন কুয়াশা আর কনকনে শীতে কাঁপছে দিনাজপুরের মানুষ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় জেলার তাপমাত্রা ৮.০ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।দিনাজপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন, সকাল ৬টায় দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮.০
দেশের কয়েকটি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেলেও তীব্র হয়েছে শীতের অনুভূতি। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য কমে এলে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করে। এখন যেমন ঢাকায় এই তাপমাত্রার পার্থক্য মাত্র ৫
পৌষের শেষে শীতের তীব্রতা বাড়ায় গত কয়েকদিন ধরেই কাঁপছে পুরো দেশ। ঘন কুয়াশার কারণে কোথাও কোথাও সারাদিনেও মিলছে না সূর্যের দেখা। ঘন কুয়াশার কারণে সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার খবরও মিলছে।শনিবার (১৩
মধ্য জানুয়ারিতে এসে শীতে জেঁকে বসেছে দেশ। সারাদেশে শীতের প্রকোপে নাজেহাল মানুষ। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে মানুষ খুঁজছে নানা উপায়। এর মধ্যে শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদপ্তর পূর্বাভাস জানিয়েছে, আগামী তিনদিন সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও