এবার শীত বিদায়ের পালা। মধ্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শীতের অনুভূতি থাকার আভাস ছিল। গত শুক্রবার ১৯ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেলেও এক দিনের ব্যবধানে কমেছে বিস্তৃতি।আজ শনিবার দেশের ছয় জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ছিল। আবহাওয়াবিদরা মনে করছেন,
দেশের যেসব জায়গায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সাথে বাড়তে পারে তাপমাত্রা।শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সংস্থাটির দেওয়া সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে
দেশের দুটি বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া রাতের তাপমাত্রা বাড়লেও দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা বেড়ে কমেছে শীতের তীব্রতা। তাতে জনজীবনে ফিরেছে স্বস্তি। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় একই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।সকালে তাপমাত্রা রেকর্ডের তথ্যটি জানান জেলার প্রথম
সারা দেশে আজ দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে তবে রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে দিনাজপুরে ৯.৫ ডিগ্রি
রংপুরসহ উত্তরাঞ্চলে আবারও জেঁকে বসেছে শীত। কুয়াশা ও উত্তরের ঠাণ্ডা বাতাসে বিপাকে পড়েছেন এ অঞ্চলের খেটে খাওয়া মানুষ। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে এই অঞ্চলে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।রবিবার সকালে রংপুরে ১১
আগামী পাঁচ দিনে সারাদেশে হালকা বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী দুই দিনে কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা।শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী তিন দিনে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক
ঘন কুয়াশায় পঞ্চগড়ের তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮ ডিগ্রির ঘরে। পাশাপাশি রাতে অনবরত ঠাণ্ডা বাতাসের কারণে শীতার্ত মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বিশেষ করে দুর্ভোগে পড়েছেন অসহায় ছিন্নমূল মানুষ।শনিবার সকাল ৯টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮