দুর্নীতি ও লুটপাট লুকিয়ে রাখতেই বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে : রুহুল কবির রিজভীবাংলাদেশসহ ছয় দেশে সীমিত পরিমাণে পিঁয়াজ রপ্তানি করবে ভারততাপপ্রবাহের মধ্যেই আজ খুলছে স্কুল-কলেজযুদ্ধবিরতি সম্পর্কে ইসরায়েলের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পেলো হামাসঝুম বৃষ্টিতে স্বস্তি ফিরলো সিলেটে
No icon

ওজন কমছে না? কখনও জিরে ভেজানো জল খেয়ে দেখেছেন

ওজন কমানো সহজ কাজ নয়। খাওয়াদাওয়ার যত্ন থেকে ব্যায়াম, কী না করতে হয় এর জন্য! অনেক ধরনের জিনিস খেলেই ওজন কমে বলে শোনা যায়। কিন্তু জিরের মতো খাদ্য কমই আছে। এর যে কত গুণ, নিয়ম করে খেলে তবেই বোঝা যাবে। কাঁচা হোক বা ভাজা, কিংবা গুঁড়ো করেও খাওয়া যায়। রান্নায় জিরে দিলে তো কথাই নেই। তা ছাড়া টক দই আর স্যালাডেও দেওয়া হয় জিরে। তবে জিরে খাওয়ার আরও একটি উপায় আছে। তা ততটা প্রচলিত নয়। কিন্তু সে ভাবে খেলে শরীরের যত্ন যথেষ্ট হবে। সারা রাতে গোটা জিরে ভিজিয়ে রেখে, সকালে সেই জল খেলে পেটের মেদ ঝরে। ওজন কমে।
কী ভাবে তা সম্ভব? জিরেতে থাকে থাইমল নামক একটি পদার্থ। যা শরীরে গেলে বেশি পরিমাণ বাইল তৈরিতে সাহায্য করে। বাইল হল এমন একটি হরমোন, যা হজমে সাহায্য করে। বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেট আর ফ্যাট ভাল হজম হয় বাইলের সাহায্যে। জিরের গন্ধও শরীরে গেলে বেশি পরিমাণ এনজাইম তৈরি হয়। তার প্রভাবেও হজম প্রক্রিয়া গতি পায়। হজমশক্তি বাড়লে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সুবিধা হয়।
জিরে ভেজানো জল আরও কী ভাবে সাহায্য করে ওজন কমাতে?

১) ওজন নিয়ন্ত্রণের প্রথম ধাপ হল, যত ক্যালোরি ঝরাবেন, তার থেকে কম ক্যালোরি খাবেন। জিরের জল সে দিক থেকে উপকারি। এক গ্লাস জিরে ভেজানো জলে থাকে মাত্র ৭ ক্যালোরি।

২) হজমপ্রক্রিয়া বাড়ায় এই জল। তাই পেটে মেদ জমার সুযোগ কম পায়।
৩) কাজের মাঝে কথায় কথায় টুকিটাকি খেতে ইচ্ছা করে। আর এ হল ওজন বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ। জিরের জলে ক্যালোরি বেশি না থাকলেও পেট বেশ ভর্তি রাখে। ফলে যখন তখন খাওয়ার ইচ্ছাও কমে। তাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।