এখন কোনো কোনো রাজনৈতিক দল নির্বাচন চায়, সংস্কার চায় না। তাদের মনে রাখা উচিত, জুলাই গণঅভ্যুত্থান কেবল ক্ষমতার পালাবদলের জন্য হয়নি। এই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা হলো সংস্কার এবং নির্বাচন দুটিই হতে হবে। স্বাধীনতার ৫৩ বছরে রাজনৈতিক
আগামী জুনের মধ্যে স্থানীয় সরকারের সব স্তরে নির্বাচন করা যেতে পারে বলে সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন। মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে ইউনিয়ন, উপজেলা এবং জেলা পরিষদের জন্য একটি এবং পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের জন্য আরেকটি অধ্যাদেশ জারি করা
চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার আশ^াসে আশ^স্ত বিএনপি। ভেতরে ভেতরে বেশ উৎফুল্লও দলটি। কোনো ষড়যন্ত্রে যেন নির্বাচনের সময়কাল পিছিয়ে না যায় এবং সরকার যেন দ্রুতই রোডম্যাপ ঘোষণা করে-
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে আগামী মে-জুন মাসের মধ্যেই নির্বাচনের জন্য ইসি পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত হবে।তিনি বলেন, ইসি এই মুহূর্তে কী করছে, জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে প্রস্তুতি
চলতি বছরের শেষ নাগাদ জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার ঢাকায় জাপানি সম্প্রচার মাধ্যম এনএইচকে-কে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ কথা জানান তিনি। এ ছাড়া গণ অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত
দেশে প্রথমবারের মতো ভোটার তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন প্রায় অর্ধকোটি মানুষ। এর মধ্যে আগে ভোটারযোগ্য হয়ে বাদ পড়া ৩১ লাখের বেশি এবং ১৭ বছর বয়সী সাড়ে ১৮ লাখ নতুন ভোটার রয়েছেন। পাশাপাশি বিদ্যমান তালিকা থেকে ১৫
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয় করার পক্ষে মত দিয়েছেন দেশের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ। নির্দলীয় ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দেখতে চান দেশের ৬৮ শতাংশ মানুষ। আর জনগণের সরাসরি ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করার পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৮৩
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকেই বিএনপি এবং এর সমমনা রাজনৈতিক জোট ও দলগুলো যত দ্রুত সম্ভব সংস্কারকাজ শেষ করে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছে। দ্রুত নির্বাচন চায় সিপিবি, বাম