নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশে ঠেকেছে। আগের মাসে তা ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।প্রতিবেদনে দেখা যায়, জানুয়ারি মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশে। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। অন্যদিকে গ্রামের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭০, যা শহর এলাকার ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ।বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য কিছুটা কমেছে। অনেক দেশেই মূল্যস্ফীতি ক্রমে কমছে। শীতের মৌসুমে সবজির উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি থাকে। এ সময় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম থাকে। অথচ বাজারের চিত্র ঠিক উল্টো। দেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব না থাকার কারণ হিসেবে অর্থনীতিবিদরা বাজার ব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন।এ ছাড়া মুদ্রানীতির সংকোচনসহ শিল্পের উৎপাদন কমে যাওয়াকেও বড় কারণ হিসেবে মনে করেন তারা।নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশে ঠেকেছে। আগের মাসে তা ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।প্রতিবেদনে দেখা যায়, জানুয়ারি মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশে। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। অন্যদিকে গ্রামের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭০, যা শহর এলাকার ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ।বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য কিছুটা কমেছে। অনেক দেশেই মূল্যস্ফীতি ক্রমে কমছে। শীতের মৌসুমে সবজির উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি থাকে। এ সময় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম থাকে। অথচ বাজারের চিত্র ঠিক উল্টো। দেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব না থাকার কারণ হিসেবে অর্থনীতিবিদরা বাজার ব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন।এ ছাড়া মুদ্রানীতির সংকোচনসহ শিল্পের উৎপাদন কমে যাওয়াকেও বড় কারণ হিসেবে মনে করেন তারা।