ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের টিকিট পাবেন কারা,চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসভার নির্বাচন। সেটি নির্ধারণ করতেন ওই আসনের এমপি হুইপ সামশুল হক চৌধুরী। কাউন্সিলর পদে দলীয় টিকিট পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে ১ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি আবদুল খালেকের কাছ থেকে
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে(সিসিইউ) চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে চিন্তিত চিকিৎসকেরা। তারা জানিয়েছেন,পোস্ট কোভিড জটিলতায় খালেদা জিয়া পুরনো রোগ আর্থারাইটিস, ডায়াবেটিসের পাশাপাশি হৃদযন্ত্র ও কিডনি জটিলতায় ভুগছেন।এভারকেয়ার হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার জন্য সরকারের অনুমতি না পেয়ে এখন বিশেষ উপায় খুঁজছে দল ও তার পরিবার। দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তথ্য জানিয়েছেন। একইসঙ্গে ঢাকায় তার সর্বোচ্চ উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া করোনাভাইরাস মুক্ত হয়েছেন। আক্রান্ত হওয়ার ২৭ দিন পর তিনি করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত হলেন।খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় গঠিত চিকিৎসক দলের একজন সদস্য শনিবার দিবাগত রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, মোট তিনবার খালেদা
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ নিতে তার পরিবার সরকারের কাছে আবেদন করেছে। সরকার সেই আবেদনে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে এখনও আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়নি।সরকারের ইতিবাচক সায় পেয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার
করোনা আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ নিতে চেয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের কাছে আবেদন করেছেন তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার। আবেদনপত্রটি পর্যালোচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। অনুমতি মিললে আজকের মধ্যেই খালেদাকে লন্ডন
করোনায় আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অবস্থা এখন স্থিতিশীল। তাকে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে। এই মুহূর্তে বিএনপি চেয়ারপারসনকে হাসপাতালে করোনারি কেয়ার ইউনিটেই (সিসিইউ) রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।ওই বোর্ডের একজন চিকিৎসক মঙ্গলবার
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে চায় তার পরিবার।বিএনপির একটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরা চান তার চিকিৎসা সিঙ্গাপুর বা বিদেশে হোক। তারা এ ব্যাপারে সরকারের সঙ্গে