গাজায় যে কোনো মুহূর্তে ইসরায়েলের ভয়ঙ্কর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হতে পারে– এমন আশঙ্কায় ইরান ও তার প্রতিবেশী দেশজুড়ে বিমানের সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়। হানিয়া হত্যার শোধ নিতে ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে ইরান, যা মধ্যপ্রাচ্যে একটি সর্বাত্মক যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটাতে পারে। এ নিয়ে জরুরি বৈঠকের আয়োজন করে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)। সেখানে বৈঠকে ইরানের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী বাঘেরি তাঁর একজন সহযোগীকে জানান, তাঁর দেশ একটি আঞ্চলিক যুদ্ধ শুরু করার দ্বারপ্রান্তে। ক্যামেরুনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঘেরির ডানদিকে, ইয়েমেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বাঁ পাশে বসেছিলেন। তাঁর এ বার্তা তাদের কানেও পৌঁছায়। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এ পরিস্থিতিকে একটি বিস্তৃত সংঘাতে রূপান্তরিত হওয়া থেকে রক্ষা করার জন্যই এ জরুরি বৈঠকের আয়োজন করেন। সেখান থেকেই শর্ত সাপেক্ষে ইসরায়েলে হামলা না চালানোর বার্তা পাওয়া যায় ইরানের তরফ থেকে।