২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রোজা শুরুর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। এর মাধ্যমে নির্বাচন আয়োজনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ ঘোষণাকে বিএনপি স্বাগত জানিয়েছে বলে জানান দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের
আগামী ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে চিঠি পাঠানো হবে।জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তির দিন গতকাল মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড.
আগামী বছর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সেই লক্ষ্যে নিজেদের যাবতীয় কাজ গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে প্রতিষ্ঠানটি। আগামীকাল ৫ আগস্ট বা ৮ আগস্ট জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ দেওয়ার
আগামী সংসদ নির্বাচন দেশের প্রত্যেক নাগরিকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদ, উগ্রবাদ ও চরমপন্থিরা যেন মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী ১০ আগস্ট খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরে ২১ আগস্ট পর্যন্ত দাবি-আপত্তি নিষ্পত্তি করে আগামী ৩১ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি।
জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কারের শর্ত দিলেও দলটি ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে জোরেশোরে। ভোটের অনুপাতে আসন বণ্টন (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি তুললেও সারাদেশে ২৯৬ আসনে প্রার্থী ঘোষণার পর করেছে ভোটকেন্দ্রভিত্তিক কমিটি। এসব কমিটির মাধ্যমে ভোটার
২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ফেব্রুয়ারি মাস ঘিরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন চায় দলটি। তবে ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন ব্যাহত করতে ষড়যন্ত্র হচ্ছে বলে মনে করে বিএনপি। দলটি







