যাত্রীদের সুবিধার কথা চিন্তা করে নতুন অফার ঘোষণা করেছে বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার। আকাশপথে দেশের অভ্যন্তরে পাঁচটি রুটে টিকিটের মূল্য কমিয়েছে সংস্থাটি। রুটগুলো হলো কক্সবাজার, সিলেট, চট্টগ্রাম, যশোর ও সৈয়দপুর।  ঢাকা থেকে একমুখী যাত্রায়

পাথর-জলের বিছনাকান্দি দেশের অন্যতম পর্যটন আকর্ষণ। এখানে যেতে হলে আসতে হবে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায়। গোয়াইনঘাটের হাদারপাড় ঘাট থেকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় আধঘণ্টা বা ৪০ মিনিটে আসা যায় এখানে। ৫ অক্টোবর বিকেল সাড়ে পাঁচটায় সেখান থেকে এমন

পূর্নিমা রাত হোক আর হোক অমাবস্যা, তাবু খাটিয়ে ক্যাম্পিং তো করতেই হবে। কখনো পাহাড়ের চূড়া, কখনো নদীর তীর, কখনো কাশবনে ছাওয়া কোনো চর আবার কখনো লেকের পাড়। থাকার জায়গা আছে কি নেই সেই চিন্তা যাক

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের জয়দেবপুর থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত প্রায় ৮৭ কিলোমিটার মহাসড়কের ১৩ ফুট ডিভাইডারের সবুজ বৃক্ষরাজি ডেকেই যাচ্ছে সবুজের ছায়ায় গা জুড়ানোর জন্য। তথ্য প্রযুক্তির এ যান্ত্রিক সভ্যতার যুগে ইট পাথর ঘেরা শহর ছেড়ে বেড়িয়ে পড়লেই

কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারের বাংলাদেশে শিলাইদহ, শাহাজাদপুর ও কালিগ্রাম পরগনাসহ মোট তিনটি জমিদারি ছিল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জমিদারির দায়িত্ব নিয়ে পতিসর আসেন ১৮৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে। পতিসরের রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি এবং আশপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিল, নদী সারা

জল তো শান্তই ছিল। মৃদু হাওয়ায় ছোট ছোট ঢেউ তিরতির করে দিগন্তব্যাপী খেলা করছিল। শরতের সাদা তুলাপেঁজা মেঘ সেই জলে ডুবছিল, ভাসছিল। ছোট ছোট ডিঙি নৌকা জলের বুকে সাঁতরে যাচ্ছিল আর মেঘ ভেঙেচুরে তৈরি হচ্ছিল

গাছে ঢাকা সারি সারি পাহাড় দেখে মনে হবে পৃথিবীর সমস্ত সবুজ এসে লুটে পড়েছে এখানে। আর সেই পাহাড় সারির ওপর দিয়ে ভেসে যাচ্ছে তুলোর মতো মেঘ। মাথার ওপর নীল আকাশ। সেখানে কোথাও কোথাও ধুসর মেঘের

চলন বিল এর নাম সবার চেনা। সেই ছোটবেলায় বাংলা বই এ আমরা পড়েছি চলন বিল এর কথা। কখনও দেখা সুযোগ হয়ত সবার হয়নি, কিন্তু নামটা যে সবার পরিচিত তাতে কোন সন্দেহ নেই। এই চলন বিলেরই