রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সহায়তা চেয়েছে দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই)।সোমবার (১৬ অক্টোবর) এফবিসিসিআই গুলশান কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে সৌজন্য
চলতি বছরের প্রথম আট মাসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিশ্রুত মানবিক সহায়তার মাত্র ৩৭ শতাংশ অর্থ পাওয়া গেছে। যথেষ্ট পরিমাণ সহায়তা না পাওয়ায় রোহিঙ্গা শিবিরে খাদ্য নিরাপত্তার সংকট ও পুষ্টিহীনতা আরও ঘনীভূত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সংকটের একটি টেকসই সমাধান নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা পরিষদ ও সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি রোহিঙ্গাদের নিজ মাতৃভূমি মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আরও বহুগুণ বাড়াতে বৈশ্বিক সম্প্রদায় বিশেষ করে
অর্থসংকট দেখিয়ে কক্সবাজারে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের খাদ্য বরাদ্দ দুই দফা কমিয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। বরাদ্দ কমায় ক্যাম্পে দিন দিন বাড়ছে আর্থ-সামাজিক অস্থিরতা। নানা ধরনের অপরাধে জড়াচ্ছেন রোহিঙ্গারা। এতে উদ্বিগ্ন স্থানীয় বাসিন্দারা।চলতি বছর দুই দফা
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের বোঝা দিন দিন বাড়ছে। তাদের ফিরে যাওয়া নিয়ে দিন দিন জটিলতা বাড়ছে। এমনিতেই মিয়ানমারের টালবাহানা আর রোহিঙ্গাদের শর্তের গ্যাঁড়াকলে আটকে আছে প্রত্যাবাসন। এর মধ্যে এখন যুক্ত পাইলট প্রত্যাবাসন নিয়ে দুই বিশ্ব
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প ক্রমেই দেশের জন্য বড় ধরনের বিষফোড়া হয়ে উঠেছে। প্রায়ই সেখানে খুনাখুনি ও অপহরণের ঘটনা ঘটছে। আধিপত্য বিস্তার নিয়ে খুনাখুনিতে জড়াচ্ছে মিয়ানমারকেন্দ্রিক বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী। সর্বশেষ শুক্রবার উখিয়ার বালুখালীর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দ্রুত শুরু করার ব্যাপারে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে সহায়তা দেবে চীন। সীমিত আকারে প্রত্যাবাসন শুরুর ব্যাপারে দুই দেশ যে উদ্যোগ নিয়েছে তা ত্বরান্বিত করতেও ভূমিকা রাখবে দেশটি। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উদ্যোগের প্রশংসাও করেছে চীন।গতকাল
জাতিসংঘ, আসিয়ান এবং আঞ্চলিক দেশগুলোর কাছে পাইলট প্রত্যাবাসন প্রকল্পকে সমর্থন করার এবং রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসিত হতে সহায়তা করার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত মিয়ানমারবিষয়ক