সালমান এফ রহমানকে ১০০ কোটি টাকা জরিমানা১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ড্র ৩১ জুলাইসক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ঝড়ো হাওয়ার শঙ্কা, সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্কতাতিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠনরাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
No icon

রাষ্ট্রদ্রোহের বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন

রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে আগামীকাল সোমবার প্রথম ফৌজদারি বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। ডিসেম্বরে তার স্বল্পস্থায়ী সামরিক আইন জারি গণতান্ত্রিক দেশটিকে রাজনৈতিক অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেয়।

ইউন ৩ ডিসেম্বর রাজনৈতিক কার্যকলাপ স্থগিত ও মিডিয়ার ওপর সেন্সরশিপের নির্দেশ দিয়ে দেশে সামরিক শাসন আরোপের চেষ্টা চালান। বিরোধী এমপিরা এর বিপক্ষে ভোট দিয়ে মাত্র ছয় ঘণ্টার মাথায় ডিক্রিটি বাতিল করে দেয়।

এই বিপর্যয়কর প্রচেষ্টার ফলে জাতীয় পরিষদ ইউনকে অভিশংসন করে, যার পরপরই সাংবিধানিক আদালত ৪ এপ্রিল তাকে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব থেকে সম্পূর্ণরূপে বরখাস্ত করে।

প্রেসিডেন্টের সব সুযোগ-সুবিধা হারানো সত্ত্বেও ইউন বিদ্রোহের অভিযোগে একটি ফৌজদারি বিচারের মুখোমুখি হচ্ছেন। সোমবার থেকে তার এ বিচার শুরু হবে।

ফেব্রুয়ারিতে প্রাথমিক শুনানির সময়, ইউনের আইনজীবীরা তার আটক ‘পদ্ধতিগতভাবে ত্রুটিপূর্ণ’ বলে যুক্তি দেখালে আদালত ওই যুক্তি গ্রহণ করে। যার ফলে গ্রেফতারের ৫২ দিন পর তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।

জানুয়ারিতে ভোরের দিকে এক অভিযানে তাকে আটক করা হয়েছিল। তিনিই প্রথম দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে গ্রেফতার হন। দোষী সাব্যস্ত হলে, ইউন যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এমনকি মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি হতে পারেন।