ভারত থেকে ধেয়ে আসা পাহাড়ি ঢলে ডুবে গেছে সিলেট ও সুনামগঞ্জের গ্রামের পর গ্রাম। হাজার হাজার বাড়িঘরের পাশাপাশি পানি ঢুকেছে বাড়িঘর, বিমানবন্দর, বিশ্ববিদ্যালয়, হাসপাতাল থেকে শুরু করে বিদ্যুৎকেন্দ্রেও। সিলেট শহর থেকে শুরু করে সুনামগঞ্জ জেলা
সিলেটে বন্য পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় জেলায় ২৯০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় তলিয়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।বন্যার পানির কারণে সিলেটে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনো পুরোপুরি নেভেনি। ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা টানা ৪৮ ঘণ্টা ধরে আগুন নেভাতে নিরলস চেষ্টা করে যাচ্ছে সোমবার রাতে সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স,
প্রসববেদনায় ছটফট করছিলেন এক নারী। একপর্যায়ে তাকে নেওয়া হয় ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটারে (ওটি)। কিন্তু স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযান পরিচালনাকারী দল আসার কথা শুনেই হাসপাতালে তালা লাগিয়ে পালিয়ে যান মালিকসহ সব স্বাস্থ্যকর্মী। গতকাল রবিবার এই ঘটনা ঘটেছে
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলায় প্রথম পর্যায়ে গত ২০ মে হতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এবার আগামী তিন বছরের মধ্যে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য (১৮ বছর) হবেন, তাদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
পাহাড়ি ঢলের কারণে সৃষ্ট বন্যার পানি সিলেটের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও ঢুকে পড়েছে। যে কারণে সরকারি ঘোষণা ছাড়াই বন্ধ হয়ে গেছে জেলার সাত শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান কার্যক্রম।খোঁজ নিয়ে জানা গেলো, জেলার পাঁচ শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
সোমবার দুপুর থেকে সুরমা নদীর তীর উপচে নগরের বিভিন্ন এলাকায় পানি ঢুকতে শুরু করে। এতে তলিয়ে যায় নগরের সর্ববৃহৎ পাইকারি বাজার কালিঘাট, তালতলা, কাজিরবাজার, বেতবাজার, শাহজালাল উপশহর, সোবহানিঘাট, ছড়ারপাড়, শেখঘাট, ঘাসিটুলা, মাছিমপুর, তেরতন, হবিনন্দী, সাদিপুরসহ
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মৌলভীবাজারে শতাধিক মুসল্লি ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। স্থানীয়রা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নারী-পুরুষরা এসে ঈদের নামাজ আদায় করেন। আজ সোমবার (২ মে) সকাল ৭টায় মৌলভীবাজার শহরের টিবি হাসপাতাল