সারা দেশেই তাপমাত্রা কমার কারণে শীতের তীব্রতা বেড়েছে। রাজশাহী, রংপুর ও ঢাকার অধিকাংশ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কাছাকাছি তাপমাত্রা বিরাজ করছে। আগামী ১০ তারিখ পর্যন্ত ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের সবগুলো জেলায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা
পৌষের মাঝামাঝি এসে সারাদেশে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। কুয়াশায় ঢাকা থাকছে সকালের সূর্য। ঘন কুয়াশায় বিপর্যস্ত জনজীবন। বিঘ্নিত হচ্ছে বিমান, ট্রেন, লঞ্চ, ফেরি ও গাড়ি চলাচল। এক কথায় পুরো যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত। কনকনে শীতে জবুথবু উত্তরের
জানুয়ারি মাসে দেশে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এর মধ্যে একটি মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে। এসময় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রিতে নামতে পারে।সোমবার (২ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক ও বিশেষজ্ঞ
চলতি জানুয়ারি মাসে দুই থেকে তিনটি শৈত্যপ্রবাহ আসতে পারে। তবে শৈত্যপ্রবাহ তীব্র্র আকার ধারণের আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি এই পূর্বাভাস দিয়েছে। গতকাল রবিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের
সীমান্ত জেলা পঞ্চগড়ে চলছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। কুয়াশা কিছুটা কমলেও ঠাণ্ডা বাতাসে তাপমাত্রার পারদ ক্রমে নিচে নামছে। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা কমেছে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।গতকাল শুক্রবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ বিহার ও তৎসংলগ্ন এলাকায়
সাধারণত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে দেশে শীতের আবহ শুরু হলেও জানুয়ারি মাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা দেখা যায়। এবার ডিসেম্বরে তাপমাত্রা কমার হার কিছুটা কম থাকলেও অব্যাহতভাবে তা কমে আসার সম্ভাবনা জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়, আজ
এখন পৌষ মাস। সারাদেশে কুয়াশার সঙ্গে বয়ে চলেছে শীত। এ অবস্থায় সকালে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হঠাৎ বৃষ্টি হয়েছে।মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীতে ভোরের আগে থেকেই মেঘের গর্জন শোনা গেছে। উষ্ণতার চাদর মুড়িয়ে মানুষ যখন ঘুমে