দেশেজুড়ে শীতের প্রকোপ কিছুট কম থাকলেও গত বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) থেকে হঠাৎ করেই শীত অনুভূত হতে থাকে। তাপমাত্রাও কমতে থাকে।এরই মধ্যে চলতি মাসের প্রথমার্ধে দেশের উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে এক থেকে দুটি মৃদু (৮-১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস)
দেশে শৈত্যপ্রবাহ বিদায় নিয়েছে এক সপ্তাহ আগে। এরপর বাড়তে থাকে তাপমাত্রা। উষ্ণতার মধ্যে বুধবার সকালে আবারও ফিরে আসে শীতের আমেজ। দিনভর ছিল মেঘলা আকাশ। কমতে থাকে তাপমাত্রা।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রাজধানীসহ সারাদেশে চলতি মাসে তাপমাত্রা আরও
বঙ্গোপসাগরের লঘুচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এজন্য সাগরে সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর
পৌষের পর মাঘে এসে কনকনে ঠাণ্ডার প্রকোপ বাড়ছে দেশের অধিকাংশ এলাকায়। টানা মৃদু শৈত্যপ্রবাহের পর এবার চলছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। কোথাও কোথাও তীব্র শৈত্যপ্রবাহ। হিমেল বাতাসে শীতের তীব্রতা অনুভূত হচ্ছে বেশি। প্রতিদিন নামছে তাপমাত্রার পারদ। গতকাল
দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। গত দু-তিন দিন ধরে ফের বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এতে জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা।এদিকে আজ বুধবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৬.২ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের
প্রবাদ আছে মাঘের শীতে বাঘ পালায় । কয়েক বছর ধরেই এমন শীতের আশায় ছিল মানুষ; কিন্তু দেখা মিলছিল না। শীত কেন নেই- এই প্রশ্নই কেবল ঘুরপাক খেয়েছে মনে। তবে এবার তাঁরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন
দেশের পাঁচ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন জানান, শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুএক
তাপমাত্রা কমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আরও তীব্র হয়েছে শীত। বিস্তৃত হয়েছে শৈত্যপ্রবাহের আওতা। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) দেশের ২৬ জেলায় বইছে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ, যা একদিন আগে ছিল ১৮ জেলায়।বৃহস্পতিবার