চুয়াডাঙ্গায় হিট অ্যালার্ট জারিআমিরাতে বৃষ্টিতে গাড়িতে আটকা পড়ে মারা গেলেন দুই জন সেরেলাক-নিডোয় অতিরিক্ত চিনি, পরীক্ষা করবে বিএফএসএজাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিল যুক্তরাষ্ট্রভারতে লোকসভা নির্বাচনের ভোট শুরু
No icon

ইন্টারনেটের ধীরগতি নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি

সম্প্রতি মোবাইল ফোনে ইন্টারনেটের গতির বিষয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে মোবাইল ইন্টারনেটের গতিতে বিশ্বে ১৩৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৫তম। ইন্টারনেটের গতি নিয়ে মাসভিত্তিক চিত্র তুলে ধরা প্রতিষ্ঠান ওকলার জুন মাসের হিসাবে এ অবস্থা উঠে এসেছে। এ বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার অবগত রয়েছেন বলে সমকালকে জানিয়েছেন।ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, কেন বাংলাদেশে মোবাইল ইন্টারনেটের গতি নিম্নগামী হচ্ছে, তা খতিয়ে দেখে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও বিটিআরসি চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। বিশেষ করে গ্রাহকের জন্য মোবাইল অপারেটরদের গুণগত মান সম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।তিনি বলেন, সেবার মান নিশ্চিত না করে শুধু অধিক মুনাফার জন্য ব্যবসার সুযোগ আর থাকবে না। গ্রাহকের সেবা নিশ্চিত করেই ব্যবসা করতে হবে, সে ব্যবস্থাই নেওয়া হবে।

মোস্তাফা জব্বার আরও বলেন, প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশে করোনা মহামারির সময়ে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের অনেক বেশি ব্যবহার বেড়েছে, অনেক নতুন গ্রাহকও যুক্ত হয়েছে মোবাইল নেটওয়ার্কে। কিন্তু সে তুলনায় মোবাইল অপরেটরদের ব্যবহৃত বেতার তরঙ্গের পরিমাণ বাড়েনি। ফলে গ্রাহকের তুলনায় বেতার তরঙ্গের আদর্শ আনুপাতিক হার তারা নিশ্চিত করতে পারেনি। আসলে মোবাইল অপারেটররা যতটা লাভের চিন্তার করে, ততটা সেবার মান উন্নত করতে বেতার তরঙ্গ কেনার জন্য বিনিয়োগ করতে চায় না।তিনি জানান, মোবাইল অপারেটররা তাদের প্রয়োজনের পরিমাণ বিবেচনায় বেতার তরঙ্গ কিনতে চাইলে সরকার অবশ্যই তার ব্যবস্থা করবে। বেতার তরঙ্গের পর্যাপ্ততায় কোনো ঘাটতি নেই।তিনি আরও জানান, অনেক রকম চেষ্টার পর গত মার্চ মাসে বেতার তরঙ্গের সর্বশেষ নিলাম হয়েছে। কিন্তু সেই নিলাম থেকেও যে পরিমাণ বরাদ্দ মোবাইল অপারেটররা নিতে পেরেছে সেটাও প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম।