ডিএমপি কমিশনার বলেন, আসন্ন রমজান সামনে রেখে কিছু সুযোগ সন্ধানী লোক গুজব ছড়িয়ে দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি করার চেষ্টা করবে।তিনি বলেন, কেউ যেন এ ধরনের কাজ করতে না পারে সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। রমজানে ভোক্তা অধিদপ্তরের পাশাপাশি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশও নিত্যপণ্যের দাম স্বাভাবিক রাখতে ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে বাজার মনিটরিং করবে।সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করবে। জনগণের জন্য কাজ করে প্রমাণ করতে চাই পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ।ঢাকার পুলিশপ্রধান আরও বলেন, কোনো নাগরিক যদি আইনগত জটিলতায় পড়েন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করুন।সভায় উপস্থিত বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার তাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত বক্তব্যের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনারের কাছে উপস্থাপন করেন।সভার সভাপতিত্ব করেন ডিএমপির রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন৷সভায় ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) এ কে এম হাফিজ আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান, যুগ্ম পুলিশ কমিশনার, উপ-পুলিশ কমিশনার ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।