এফডিসির ঘটনায় ডিপজল-মিশা সওদাগরের দুঃখ প্রকাশপ্রধানমন্ত্রী আজ থাইল্যান্ড যাচ্ছেনগরমের তীব্রতা কমাতে কী কাজ করেছেন, জানালেন হিট অফিসারবিনা ভোটে নির্বাচিত ৩৩ প্রার্থীসব ধরনের যাত্রীবাহী ট্রেনে ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে
No icon

ইফতারির দোকানে নেই চেনা সেই ভিড়

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে বুধবার থেকে সারা দেশে চলছে সর্বাত্মক লকডাউন। চলাচল কেনাকাটায় চলছে কড়াকড়ি। আজই আবার প্রথম রোজা। স্বাস্থ্যবিধির কারণে নগরীতে ইফতারির কেনাকাটায় পড়েছে ভাটা। চকবাজার ও বেইলি রোডসহ কোথাও বসেনি ইফতারির বাজার। তবে পাড়া মহল্লার হোটেল ও রেঁস্তোরাগুলো দুপুরের পর ইফতারের সামান্য আয়োজন নিয়ে বসেছিল। তবে এতে আয়োজন ছিল সাধারণ। বাহারি পদের ইফতার পণ্যের দেখা মেলোনি এবার।বুধবার বিকেলে বংশাল, চকবাজার, নারিন্দা, বেইলি রোড, শান্তিনগর, এলিফ্যান্ট রোড ও নিউমার্কেট ঘুরে দোখা যায় কোথাও জরসমাগম নেই ৷ সড়কে দুএকটা যানবাহন চলছে ৷ কিছু রিকশা ও দুএকটি সিএনজির দেখা মিলেছে। তবে প্রায সবাইকে পুলিশের জেরার মুখে পড়তে হয়েছে। বিশেষ আয়োজন না থাকায় মহল্লার হোটেল ও রেস্তোঁরা থেকে ইফতারির কেনাকাটা করতে হয়েছে নগরবাসীকে। ছোলা, পিয়াজু ও জিলাপির মতো সাধারণ আইটেমের প্রাধান্য ছিল ইফতারির কেনাকাটায়। তবে ফলের দোকানগুলোতে বেশ ভিড় দেখা গেছে।

চকবাজারে কথা হয় নারিন্দা থেকে আসা রেজাউল হকের সাথে। জানালেন চকবাজার থেকে ইফতার কেনা তাদের বাসার বহুদিনের ঐতিহ্য। তাই অনেক কাটখড় পুড়িয়ে এসেছিলেন যদি কিছু কেনা যায়। তবে কোনো আয়োজন না থাকায় হতাশা শোনা যায় তার কণ্ঠে। যাবার পথে পাটুয়াটুলীর মোঘল হোটেল থোকে ইফাতার কিনবেন বলে জানান।সরকারের তথ্যমতে, বিভিন্ন হোটেল ও রেঁস্তোরা থেকে পার্সেল নেওয়া যাবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাই এসব স্থান থেকে ইফতারি কিনতে পারবেন।বেইলি রোডে কথা হয় সিদ্ধেশ্বরীর বাসিন্দা আকবর হোসেনের সাথে ৷ তিনি বলেন, লকডাউনের কারণে বেইলি রোডে বিশেষ আয়োজন নেই। তাই এখানকার রেস্তোঁরাগুলো থেকে কিছু কেনাকাটা করেছেন।