করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার মতো অনুকূল পরিবেশ এখনো হয়নি বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটে জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।এইচসিসি পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন,
করোনা পরিস্থিতি অনুকূলে এলেই সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার কথা চিন্তা করবে বলে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, সেই পরিবেশে ১৫ দিনের মধ্যে পরীক্ষা নেওয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে
করোনার ধাক্কায় পিছিয়ে গেছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। গত এপ্রিলের প্রথম দিন থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সে পরীক্ষা এখনো হয়নি। এই পরিস্থিতিতে এক অনিশ্চিত শিক্ষা জীবনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে দেশের উচ্চশিক্ষার পাইপলাইন এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা।
বর্তমান করোনার মহামারির সংকটের সময়ে ইউরোপ ও আমেরিকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে অনলাইনে বর্তমান শিক্ষাবর্ষের শিক্ষা কার্যক্রম শেষ করেছে। এমনকি কনভোকেশন বা শিক্ষা সমাপনী অনুষ্ঠানও অনলাইনে হয়েছে। কিন্তু এর উল্টো চিত্র বাংলাদেশে। এ দেশের
করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আটকে গেছে। গত ১ এপ্রিল এ পরীক্ষা শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বন্ধ হয়ে যাওয়া এ পরীক্ষা কবে হবে তা নিয়ে সংশয় থেকে গেছে। এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণে শিক্ষা মন্ত্রণালয়
করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে প্রাথমিক শিক্ষক-কর্মচারী ও মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ২৪ নির্দেশনা জারি করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
রোববার মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে ইতিমধ্যে সরকারি আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের করণীয় সম্পর্কে ১৩টি
করোনার কারণে প্রায় ছয় মাস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। বন্ধ রয়েছে শিক্ষা কার্যক্রম। তবে বন্ধ নেই টিউশন ফি আদায়। টিউশন ফি আদায়ের জন্য কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান হিসাব শাখা খোলা রেখেছে। কোথাও অনলাইনে এই ফি পরিশোধের জন্য অভিভাবকদের
সারা দেশে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিরাজ করছে শিক্ষক সংকট। বিশেষ করে জেলা বা উপজেলা পর্যায়ের স্কুলগুলোতে তা চরম আকার ধারণ করেছে। ২০১৯ সালে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সংকট দূর করতে অনুষ্ঠিত লিখিত পরীক্ষায় সাত