২০০ টাকার নিচে কোনো মাছ নেই। দেশি মুরগি ৫০০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি ৩০০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি ১৬৫-১৭০ টাকা।গরুর মাংস ৬৫০-৬৭০, খাসির মাংস ৯৫০-১০০০ টাকা। ৫০ টাকার নিচে চাল নেই। তেল ১৭০-১৭৫ টাকা, চিনি ৮০
রমজান মাস সামনে রেখে দেশের বাজারে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ভোজ্যতেলের দাম। অজুহাত হিসেবে রাশিয়া-ইউক্রেন চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতিকে সামনে আনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, বাজারে তেলের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকা এবং বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে দেশের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম কমার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ বেধে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। শেয়ারবাজারে বর্তমান টালমাটাল পরিস্থিতি বিবেচনা করে সাময়িকভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সিকিউরিটিজ
যুদ্ধের ডামাডোলে অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার। বিশ্ববাজারের পণ্য ও জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে স্থানীয় বাজারে। সুযোগ বুঝে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ভোজ্যতেলের অবৈধ মজুত গড়ে তুলছে। পাশাপাশি সরবরাহ চেইনে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে চাল-ডাল, পেঁয়াজসহ
ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু করার পর বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। এক সপ্তাহেই প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম প্রায় একশ ডলার বেড়ে গেছে। বিশ্ববাজারে দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে বাংলাদেশেও স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে।তবে বিশ্ববাজারে
সাত কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে বলে মনে করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)।বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) দুপুরে মূল্যস্ফীতি: সরকারি পরিসংখ্যান বনাম প্রান্তিক মানুষের বাস্তবতা শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনায় এ কথা জানায়
অনুমোদনসাপেক্ষে সুগন্ধি চাল রপ্তানির সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশে। কোনো প্রতিষ্ঠান আগ্রহ দেখালে রপ্তানি আদেশ অনুযায়ী বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কেস টু কেস ভিত্তিতে এই অনুমোদন দেয়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাড়ছে সুগন্ধি চাল রপ্তানি। এক যুগে রপ্তানি বেড়েছে
ইউক্রেনে রুশ হামলার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংকটের আভাস দিলেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বাড়লে তার প্রভাব সব ক্ষেত্রেই পড়ে। যানবাহন, কৃষি-সবকিছুর ওপর প্রভাব পড়ে যখন কোনো দেশের ওপর অবরোধ দেওয়া হয়। এর