ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রআগামীকাল ভারতের লোকসভা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফা ভোটগ্রহণশপথ নিলেন আপিল বিভাগের ৩ বিচারপতিহিট অ্যালার্ট আরও তিন দিন বাড়তে পারেরাঙামাটিতে সড়ক ও নৌপথে অবরোধ চলছে
No icon

আগামী বছরই প্রত্যাবাসনের শুরু দেখতে চায় জাপান

আগামী বছরই রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনপ্রক্রিয়া শুরু হওয়া দেখতে চায় জাপান। জাপান রোহিঙ্গাদের রাখাইন রাজ্যে প্রত্যাবাসনকে সমর্থন করে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিকাব আয়োজিত অনুষ্ঠান ডিকাব টকে জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি এ কথা জানান।ডিকাব সভাপতি আঙ্গুর নাহার মন্টির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমানও বক্তব্য দেন।রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি বলেন,আমাদের আগামী বছর প্রত্যাবাসন শুরু দেখা উচিত। জাপান সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। তিনি আরো বলেন, রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের জন্য প্রত্যাবাসন শুরু হওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে জাপান সরাসরি মিয়ানমারের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা ও সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করছে। বাংলাদেশের মতো মিয়ানমারও জাপানের ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধু।

দুই দেশের মধ্যেই এই সম্পর্কের ব্যাপারে জোরালো আগ্রহ আছে।রাষ্ট্রদূত বলেন, কভিড-১৯ মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অব্যাহত আছে এবং বাংলাদেশের স্ট্র্যাটেজিক অবস্থান এশিয়া ও এর বাইরে সরবরাহ শৃঙ্খল ও বাজার সমন্বিতকরণে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।বাংলাদেশে মানসম্মত অবকাঠামো উন্নয়নের বিষয়টি তুলে ধরে রাষ্ট্রদূত নাওকি বলেন, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের চিত্র পুরোপুরি অন্য রকম হবে। ভৌগোলিকভাবে কৌশলগত অবস্থান ও সম্ভাবনার কারণে বাংলাদেশকে জাপান বেশ গুরুত্ব দেয়। বিনিয়োগ পরিবেশের জন্য বাংলাদেশ সরকার চমৎকার কাজ করেছে। আগামী বছর থেকে বিনিয়োগ প্রবাহে এর প্রভাব পড়বে।  এক প্রশ্নের জবাবে নাওকি বলেন, প্রকল্প যাচাই-বাছাই করতে সময় লাগতে পারে, কিন্তু মাতারবাড়ী প্রকল্প এমন একটি প্রকল্প যার গুণগত মান হবে প্রশ্নাতীত। আগামী বছরের শেষে মেট্রো রেল চালু হবে বলেও আশা করেন রাষ্ট্রদূত।

<