ইসলামে মোহরানা স্ত্রীর প্রাপ্য অধিকার। স্ত্রী সম্পূর্ণ মোহরানা হালাল হিসেবে গ্রহণ করবেন। কিছু কিছু দেশে যে কথা ছড়িয়ে আছে যে, স্ত্রীর কোন মোহরানা প্রাপ্য নেই ইসলামের বিধান এর বিপরীত। স্ত্রীকে মোহরানা দেয়া ওয়াজিব হওয়ার পক্ষে
ফেরআউনের কবল থেকে মুছা আ. ও তার জাতির মুক্তি ছিল আল্লাহ তাআলার এক বড় নেয়ামত। এ মুক্তির পর তিনি সওম পালন করে আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করার প্রয়াস পেয়েছেন। কেননা নেক আমল হল আল্লাহ তায়ালার
ইসলামের সূচনা থেকে তার পরিপূর্ণতা লাভ পর্যন্ত আশুরার সওমের বিধান এক ধরনের ছিলনা। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে এর যে পরিবর্তন হয়েছে তা নিম্নে তুলে ধরা হল : ১. ইসলামের সূচনাতে মক্কায় থাকাকালীন অবস্থায় রসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না, মিলন-বিরহ মানবজীবনের নিত্যসঙ্গী। শুধুই সুখের জায়গা জান্নাত, আর দুঃখের জায়গা জাহান্নাম। কিন্তু পৃথিবীতে বিপরীতমুখী এই দুই অবস্থা থাকবে। সুখে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ আর দুঃখে ধৈর্য ধারণ করা ঈমানের দাবি। ঈমানদার সুখে
ইসলামে পর্দার বিধান মেনে চলা ফরজ। নারী-পুরুষের মধ্যে যাদের সঙ্গে দেখা দেয় বৈধ বা যাদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতের অনুমোদন দিয়েছে ইসলাম, তার বিবরণ উঠে এসেছে সুরা নিসার ২৩নং আয়াতে। কিন্তু শ্বশুর বাড়িতে নারী-পুরুষ (স্বামী-স্ত্রী) কি
আগামী ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস ২০২০ পালিত হবে। এ উপলক্ষে দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করার অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।সোমবার
ইবাদতের সঙ্গে আয়-উপার্জনের রয়েছে গভীর সম্পর্ক। সঠিক পথে অর্থ উপার্জনের তাগিদ ও নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। কারণ বৈধ উপায়ের আয়-উপার্জন ছাড়া মানুষের কোনো ভালো কাজও মহান আল্লাহর দরবারে গৃহীত হয় না। আল্লাহ তাআলা বলেন- يَا أَيُّهَا النَّاسُ
আরবী ‘কুরবান’ শব্দটি ফারসী বা ঊর্দূতে ‘কুরবানী’ রূপে পরিচিত হয়েছে, যার অর্থ ‘নৈকট্য’। আর ‘কুরবান’ শব্দটি ‘কুরবাতুন’ শব্দ থেকে উৎপন্ন। আরবী ‘কুরবাতুন’ এবং ‘কুরবান’ উভয় শব্দের শাব্দিক অর্থ নিকটবর্তী হওয়া, কারো নৈকট্য লাভ করা প্রভৃতি।